একটি জরুরী কথা , সম্পূর্ণটা পড়ার অনুরোধ করছি, কেউ যদি কমেন্ট করতে চান তবে সম্পূর্ণটা বুঝে পড়ে যৌক্তিক ভাবে কমেন্ট করুন , জেন আমি/আমরা আপনার কমেন্টে কিছু শিখতে পারি ধন্যবাদ ***
ইতিহাস সাক্ষী যে আমাদের থেকেও হাজার/ লক্ষ গুন বেশী প্রিয় নবী (সাঃ) কে ভালবাসতেন তাঁর সাহাবী গন ... এমন কি বিক্ষ্যাত চার ইমাম (আবু হানিফা, হাম্বল, সাফাই,মালিক), এমন কি তাবেই/ তাবেইন গন তারা কি ইদেমিলাদুন্নবী / মিলাদ / বা শবেবরাত পালন করেছেন ...? অথচ নবী প্রেম এর নামে আমরা যা করি তাতে প্রমান হয় যে তাদের থেকেও আমরা নবীকে বেশী মান্য করি ও ভালবাসি অথচ ইসলামে নতুন কিছু সংজোজনের কোনই অবকাশ নেই ঃ আল্লাহ বলেনঃ আজ আমি তোমাদের দীন কে পরিপূর্ণ করে দিলাম, আর আমার নিয়ামত সমুহকে পূর্ণ করেদিলাম (মায়েদা-৩)
প্রিয় নবী বলেনঃ যারা আমাদের হুকুম সমুহের মধ্যে নতুন কিছু প্রবর্তন করবে যা আমাদের দ্বারা প্রবর্তন নয় তা বাতিল(বুখারী, মুসলীম, মিসকাত হা ১/১৩৩)
মুলত মিলাদুন্নবী ও মিলাদ এর প্রচলন শুরু হয় ২০০ হিজরীতে মতান্তরে ৬০০ হিজরীতে ইরাকে প্রীয় নবীজীর মৃত্যুর অনেক পরে।
এখন কিছু প্রশ্নঃ
আল্লাহর রাসূল সা. কবে
জন্মগ্রহণ করেছেন। আল্লাহর রাসূল সা.-
এর জন্ম তারিখ নিয়ে কয়েকটি মত
পাওয়া যায়। ১. ২রা রবিউল আউয়াল। ২.
৯-ই রবিউল আউয়াল। ৩. ১২-ই রবিউল
আউয়াল। এই তিনটি তারিখের মাঝে
সবচে‘ বিশুদ্ধ তম অভিমত হলো রাসূল
সা.-৯-ই রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ
করেছেন। কিন্তু তিনি ১২-ই রবিউল
আউয়াল ইন্তেকাল করেছেন তাতে
কারো দ্বিমত নেই।
আল্লাহর রাসূল
সা. তাঁর ৬৩ বৎসরের জীবনে একবারও
তাঁর জন্মদিন পালন করেন নি। তাঁর পরে
খুলাফায়ে রাশেদীনের ৩০ বছরেও
তাঁর জন্মদিন পালন হয়নি। এর পর কোনো
সাহাবী ও তাবেঈদের যুগেও পালন
হয়নি। তাই রাসূল সা.-এর জন্মতারিখ
নিয়ে মতান্তর পাওয়া যায়। তাছাড়া
যে বিষয়টি রাসূল সা. নিজে করেননি
, সাহাবারা করেননি, তাবেঈরা
করেননি তা কতোটা যৌক্তক বা
শরীয়ত সম্মত একটু ভেবে দেখবেন।
জন্মদিন
পালন করা বৈধ তাহলেও তো, ১২-ই
রবিউল আউয়াল নয় বরং ৯-ই রবিউল
আউয়াল পালন করা উচিৎ। কিন্তু আমরা
তা না করে ১২-ই রবিউল আউয়ালে
পালন করে থাকি। যদিও রাসূলের সা.
এর জন্ম ৯-ই রবিউল আউয়াল। যদি মেনেও
নেই যে, রাসূলের জন্ম ১২-ই রবিউল
আউয়াল তথাপি ঈদ পালন করা বে-
আদবী বৈ কিছুই নয়।
কেননা ১২ তারিখে তাঁর ইন্তেকাল
করা এটা নিশ্চিৎ।
এখন যারা ১২-ই রবিউল
আউয়ালকে সাইয়্যেদুল আ‘ইয়াদ বলে
তারা কী প্রকৃত পক্ষে রাসূলের জন্মের
আনন্দ করছে নাকি (নাউযুবিল্লাহ) তাঁর
ইন্তেকালের ঈদ পালন করছে বিষয়টা
প্রশ্ন সাপেক্ষ।
এখন তাহলে আপনাদের মাঝে আর আবু-লাহবের
মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। কারন,
সেও রাসূলের জন্মে আনন্দ প্রকাশ
করেছিলো, কিন্তু রাসূলের আদর্শকে
গ্রহন করেনি।
প্রিয় নবী বলেনঃ যারা আমাদের হুকুম সমুহের মধ্যে নতুন কিছু প্রবর্তন করবে যা আমাদের দ্বারা প্রবর্তন নয় তা বাতিল(বুখারী, মুসলীম, মিসকাত হা ১/১৩৩)
মুলত মিলাদুন্নবী ও মিলাদ এর প্রচলন শুরু হয় ২০০ হিজরীতে মতান্তরে ৬০০ হিজরীতে ইরাকে প্রীয় নবীজীর মৃত্যুর অনেক পরে।
এখন কিছু প্রশ্নঃ
আল্লাহর রাসূল সা. কবে
জন্মগ্রহণ করেছেন। আল্লাহর রাসূল সা.-
এর জন্ম তারিখ নিয়ে কয়েকটি মত
পাওয়া যায়। ১. ২রা রবিউল আউয়াল। ২.
৯-ই রবিউল আউয়াল। ৩. ১২-ই রবিউল
আউয়াল। এই তিনটি তারিখের মাঝে
সবচে‘ বিশুদ্ধ তম অভিমত হলো রাসূল
সা.-৯-ই রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ
করেছেন। কিন্তু তিনি ১২-ই রবিউল
আউয়াল ইন্তেকাল করেছেন তাতে
কারো দ্বিমত নেই।
আল্লাহর রাসূল
সা. তাঁর ৬৩ বৎসরের জীবনে একবারও
তাঁর জন্মদিন পালন করেন নি। তাঁর পরে
খুলাফায়ে রাশেদীনের ৩০ বছরেও
তাঁর জন্মদিন পালন হয়নি। এর পর কোনো
সাহাবী ও তাবেঈদের যুগেও পালন
হয়নি। তাই রাসূল সা.-এর জন্মতারিখ
নিয়ে মতান্তর পাওয়া যায়। তাছাড়া
যে বিষয়টি রাসূল সা. নিজে করেননি
, সাহাবারা করেননি, তাবেঈরা
করেননি তা কতোটা যৌক্তক বা
শরীয়ত সম্মত একটু ভেবে দেখবেন।
জন্মদিন
পালন করা বৈধ তাহলেও তো, ১২-ই
রবিউল আউয়াল নয় বরং ৯-ই রবিউল
আউয়াল পালন করা উচিৎ। কিন্তু আমরা
তা না করে ১২-ই রবিউল আউয়ালে
পালন করে থাকি। যদিও রাসূলের সা.
এর জন্ম ৯-ই রবিউল আউয়াল। যদি মেনেও
নেই যে, রাসূলের জন্ম ১২-ই রবিউল
আউয়াল তথাপি ঈদ পালন করা বে-
আদবী বৈ কিছুই নয়।
কেননা ১২ তারিখে তাঁর ইন্তেকাল
করা এটা নিশ্চিৎ।
এখন যারা ১২-ই রবিউল
আউয়ালকে সাইয়্যেদুল আ‘ইয়াদ বলে
তারা কী প্রকৃত পক্ষে রাসূলের জন্মের
আনন্দ করছে নাকি (নাউযুবিল্লাহ) তাঁর
ইন্তেকালের ঈদ পালন করছে বিষয়টা
প্রশ্ন সাপেক্ষ।
এখন তাহলে আপনাদের মাঝে আর আবু-লাহবের
মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। কারন,
সেও রাসূলের জন্মে আনন্দ প্রকাশ
করেছিলো, কিন্তু রাসূলের আদর্শকে
গ্রহন করেনি।
No comments:
Post a Comment
Public